মৌসুমি ফলগুলোর মধ্যে আতা দেশের প্রায় সব এলাকায় পাওয়া যায়। এই ফলে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু স্বাস্থ্যকর উপাদান যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ আতা
টক স্বাদের ফলের মধ্যে অন্যতম অড়বড়ই। দেখতে আমলকীর মতো তবে ঢেউ খেলানো। রং হালকা হলুদ। ফলটির ত্বক মসৃণ। প্রচুর ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ এই ফল। আমাদের দেশে এলাকা ভিত্তিতে এর
কচু একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিকর সবজি। এ দেশে কচু তেমন সমাদৃত নয় এবং অনেকটা অবহেলার দৃষ্টিতে দেখা হয়। অথচ কচু শাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’, ক্যালসিয়াম,
মেথি তিতা ধরনের স্বাদযুক্ত মসলা। এতে রয়েছে রক্তের চিনির মাত্রা কমানোর বিস্ময়কর শক্তি ও তারুণ্য ধরে রাখার বিস্ময়কর এক ক্ষমতা। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে দূষিত পরিবেশ এবং ভেজাল
পেয়ারা শুধু সুস্বাদু একটি ফলই নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর এটি। সবুজ এই ফলটিতে আঁশ, পানি, কার্বহাইড্রেট, প্রোটিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি খাদ্য পুষ্টি উপাদান
প্রক্রিয়াজাত খাবার যত কম খাওয়া হবে ততই মঙ্গল। * যুক্তরাষ্ট্রের এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ডা. রবার্ট লাস্টিগের মতে, স্বাস্থ্যকর খাবার যকৃত ও অন্ত্র সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। * খাবার তালিকায় শর্করা
তুলসীপাতা প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তুলসী প্রচুর অক্সিজেন উৎপন্ন করে এবং এ গাছের চারপাশে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ সৃষ্টি করে। তুলসী তিন প্রকার-
ব্যথা কমানোর সবচেয়ে পুরোনো একটি চিকিৎসা হলো ঠান্ডা বা গরম সেঁক দেওয়া। এই দু’টি পদ্ধতিই ব্যথা বা আঘাত, ফোলা বা জ্বালাপোড়া কমাতে বেশ কার্যকরী। তবে কোন পরিস্থিতিতে কোন